এইচ.এস.সি অর্থনীতি ২য় পত্র সাজেশন || HSC Economics 2nd Paper Suggestion
দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের কৃষি
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. ‘Ager’ শব্দটি এসেছে— ল্যাটিন শব্দ থেকে।
২. কৃষির প্রথম আবাদ শুরু হয়— প্যালেস্টাইনে।
৩. কৃষিভিত্তিক সমাজের যাত্রা শুরু হয়েছিল- প্রায় ৮ হাজার বছর আগে।
৪. বাংলাদেশে ০.৫-২.৪৯ একরের খামার হলো মোট খামারের প্রায়— ৯০%।
৫. বাংলাদেশে ভূমিহীন কৃষক পরিবার রয়েছে— প্রায় ৫০%।
৬. বাংলাদেশের কৃষিতে এখনো দেখা যায়— সনাতন পদ্ধতির চাষাবাদ।
৭. কৃষির সবচেয়ে বড় উপখাত— শস্য ও শাকসবজি।
৮. ২০২০-২১ অর্থবছরে জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান– ১৩.৪৭%।
৯. বাংলাদেশের কৃষির মোট উপখাত হলো— চারটি।
১০. বর্তমানে আলাদা খাত হিসেবে বিবেচনা করা হয়— মৎস্য খাতকে।
১১. মালিকানার ভিত্তিতে খামার— তিন প্রকার।
১২. আয়তন ও উৎপাদনের উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে খামার— দুই প্রকার।
১৩. যুক্তরাষ্ট্রে আদর্শ কৃষি খামারের আয়তন – ১৫০ একর।
১৪ . চাষাবাদ পদ্ধতির দিক হতে বাংলাদেশে বেশি দেখা যায়— বহুমুখী খামার।
১৫. বাংলাদেশে কৃষিপণ্যের বাজার ব্যবস্থা— ৪ টি স্তরে বিভক্ত।
১৬. কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণে সবচেয়ে দুর্বল দিক- মধ্যবর্তী ব্যবসায়ী।
১৭. ফড়িয়া, দালাল, বেপারি, মহাজন হলো- মধ্যস্বত্বভোগী।
১৮. কৃষক তার উৎপাদিত ফসল বিক্রি করে থাকে প্রাথমিক বাজারে।
১৯. কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থা উন্নত হলে কৃষকেরা পাবে- ন্যায্য মূল্য।
অর্থনীতি ২য় পত্র
২০. খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রি হলো- OMS.
২১. সরকার কৃষিপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারে- বাফার স্টকের মাধ্যমে।
২২. বাফার স্টকের মাধ্যমে- কৃষিপণ্যের ঊর্ধ্বগতি ও নিম্নগতি রোধ হয়।
২৩. ধানের জাতের একটি ক্যাটালগ তৈরি করেন– জে . পি. হেক্টর।
২৪. পোলট্রি খাতের খাদ্য হিসেবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়— ভুট্টা।
২৫. উচ্চ ফলনশীল ইরি ধানের বীজ উদ্ভাবিত হয়েছিল- ফিলিপাইনে।
২৬. হীরা, জাগরণ, আলোড়ন, জাতের হাইব্রিড ধান আমদানি করা হয় — চীন থেকে।
২৭. বাংলাদেশে চাহিদার তুলনায় কম উৎপাদন হয়— গম।
২৮. উচ্চ ফলনশীল ধানের বীজ উদ্ভাবিত হয় – ১৯৬০ সালে।
২৯. গবাদি পশুর কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে- সাভারে।
৩০. প্রথম চিংড়ি রপ্তানি করা হয় —১৯৭৬ সালে।
৩১. বাংলাদেশে মিঠা পানির চিংড়ি পাওয়া যায়- ২৪ প্রজাতির।
৩২. বাংলাদেশে সামুদ্রিক চিংড়ি পাওয়া যায়- ৩৬ প্রজাতির।
৩৩. বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ হচ্ছে– ৬ প্রজাতির।
৩৪. বাংলাদেশে সামাজিক বনায়ন কার্যক্রমের প্রাথমিক সূচনা হয় – ১৯৭৬ সালে।
৩৫ . প্রাতিষ্ঠানিক কৃষিঋণের উৎসকে ভাগ করা যায়- ২ ভাগে।
৩৬. কৃষি ঋণের উৎসকে প্রধানত ভাগ করা যায়- ২ ভাগে।
৩৭. উদ্দেশ্যের দিক থেকে কৃষিঋণকে ভাগ করা যায়- ৩ ভাগে।
৩৮. উৎপাদন ক্ষেত্রে সরাসরি প্রভাব বিস্তার করে— উৎপাদনশীল ঋণ।
৩৯. রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৮৭ সালে।
৪০. বাংলাদেশে কৃষিঋণের উপানুষ্ঠানিক উৎস— গ্রামীণ ব্যাংক।
৪১. কৃষি ঋণের অ-প্রাতিষ্ঠানিক উৎস– গ্রাম্য মহাজন।
৪২. সময়ের ভিত্তিতে কৃষিঋণ- ৩ প্রকার।
৪৩. কৃষকদের উপকরণ সহায়তা কার্ড বিতরণ করা হয়- ২০১০ সাল থেকে।
৪৪. বিএডিসির আওতায় পাট বীজ খামার আছে— ২টি।
৪৫. বিএডিসি সারা দেশে -২ টি আলু বীজ উৎপাদন খামার পরিচালনা করে।
৪৬. কৃষি উন্নয়নে সরকারের প্রক্রিয়াধীন কার্যক্রম— বীজ হিমাগার স্থাপন।
৪৭. বাংলাদেশ সরকার শস্য বহুমুখীকরণ কর্মসূচি গ্রহণ করে— ৯০ - এর দশকে।
৪৮. বাংলাদেশের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট— ১৯৬৭ সালে কাজ শুরু করে।
৪৯. কৃষি খামারে একটি মাত্র ফসল উৎপাদন করাকে বলে- মনোকালচার।
৫০. বাংলাদেশের ধানী জমিগুলোর অধিকাংশই মূলত— এক ফসলি।
৫১. ভূ - গর্ভস্থ সেচ পানি উত্তোলন করা যায়- ৪ টি পদ্ধতিতে।
৫২. কর্ণফুলী বহুমুখী প্রকল্প নির্মাণ করা হয়- ১৯৬২ সালে।
৫৩. বাংলাদেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প -তিস্তা বাঁধ প্রকল্প। ৫৪. বাংলাদেশে সরকারিভাবে ক্ষুদ্র সেচ প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়- ষাটের দশক থেকে।
৫৫. বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ – রাজশাহীতে।
৫৬. সামুদ্রিক অধ্যাদেশ ঘোষণা করেছে- ১৯৮৩ সালে।
৫৭. পরিবেশ দূষণের প্রাথমিক ফলাফল— উষ্ণতা বৃদ্ধি।
৫৮. বাংলাদেশ সরকার জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষণা করেছে —১৯৯২ সালে।
৫৯. সমুদ্রের লোনা পানি দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করেছে – ১০০ কি.মি. পর্যন্ত।
৬০. পরিবেশ দূষণের ফলে ঘটে— জলবায়ুর নেতিবাচক পরিবর্তন।
৬১. বৈশ্বিক উষ্ণতা দ্বারা প্রভাবিত -লবণাক্ততার হার বৃদ্ধি।
৬২. গত ১০০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়েছে— ১০-২৫ সে.মি.।
৬৩. 'বন নীতি' প্রণীত হয়— ১৯৯৪ সালে।
৬৪. সরকার 'মৎস্য সংরক্ষণ আইন' ঘোষণা করে- ১৯৫০ সালে।
৬৫. সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ার কারণ হলো— তাপমাত্রা বৃদ্ধি।
৬৬. ইট - পোড়ানোর আইন করা হয় – ১৯৮৯ সালে।
৬৭. প্রতিকূল পরিবেশে উদ্ভিদের খাপ খাইয়ে নেওয়াকে বলে -অভিযোজন।
৬৮. উদ্ভিদ পাতার আকৃতি হ্রাস করে প্রস্বেদন কমায়- খরা অবস্থায়।
৬৯. বাংলাদেশের তীব্র খরা হয়— চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা।
৭০. খরা অবস্থায় অভিযোজনের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো- খরা এড়ানো।
৭১. Bio - technology শব্দের অর্থ— জৈব প্রযুক্তি।
৭২. বায়োটেকনোলজিকে ভাগ করা যায়- ৩ ভাগে।
৭৩. জৈব প্রযুক্তির উদ্ভাবক— কার্ল এরেকি।
৭৪. কৃষিবিষয়ক তথ্য ও সেবা পাওয়া যায়- www.ais.gov.bd- এ।
৭৫. বিশ্বায়নের যুগে নতুন অর্থনীতি বিকাশে ভূমিকা রাখে— তথ্যপ্রযুক্তি।
৭৬. বিএডিসি এর ওয়েবসাইট হলো- www.badc.gov.bd.
৭৭ . উচ্চ ফলনশীল ইরি ধানের বীজ উদ্ভাবিত হয়ে ছিল— ফিলিপাইনে।
৭৮. উচ্চফলনশীল প্রযুক্তি যা- HYV প্রযুক্তি নামে পরিচিত।
৭৯. কৃষকরা আগাছা পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করেন— উইডার।
৮০. বর্তমানে উচ্চফলনশীল ধান চাষ করা হয় – ৭০ শতাংশ জমিতে।
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন:
১. ‘Ager’ শব্দটি এসেছে— ল্যাটিন শব্দ থেকে।
২. কৃষির প্রথম আবাদ শুরু হয়— প্যালেস্টাইনে।
৩. কৃষিভিত্তিক সমাজের যাত্রা শুরু হয়েছিল- প্রায় ৮ হাজার বছর আগে।
৪. বাংলাদেশে ০.৫-২.৪৯ একরের খামার হলো মোট খামারের প্রায়— ৯০%।
৫. বাংলাদেশে ভূমিহীন কৃষক পরিবার রয়েছে— প্রায় ৫০%।
৬. বাংলাদেশের কৃষিতে এখনো দেখা যায়— সনাতন পদ্ধতির চাষাবাদ।
৭. কৃষির সবচেয়ে বড় উপখাত— শস্য ও শাকসবজি।
৮. ২০২০-২১ অর্থবছরে জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান– ১৩.৪৭%।
৯. বাংলাদেশের কৃষির মোট উপখাত হলো— চারটি।
১০. বর্তমানে আলাদা খাত হিসেবে বিবেচনা করা হয়— মৎস্য খাতকে।
১১. মালিকানার ভিত্তিতে খামার— তিন প্রকার।
১২. আয়তন ও উৎপাদনের উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে খামার— দুই প্রকার।
১৩. যুক্তরাষ্ট্রে আদর্শ কৃষি খামারের আয়তন – ১৫০ একর।
১৪ . চাষাবাদ পদ্ধতির দিক হতে বাংলাদেশে বেশি দেখা যায়— বহুমুখী খামার।
১৫. বাংলাদেশে কৃষিপণ্যের বাজার ব্যবস্থা— ৪ টি স্তরে বিভক্ত।
১৬. কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণে সবচেয়ে দুর্বল দিক- মধ্যবর্তী ব্যবসায়ী।
১৭. ফড়িয়া, দালাল, বেপারি, মহাজন হলো- মধ্যস্বত্বভোগী।
১৮. কৃষক তার উৎপাদিত ফসল বিক্রি করে থাকে প্রাথমিক বাজারে।
১৯. কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থা উন্নত হলে কৃষকেরা পাবে- ন্যায্য মূল্য।
অর্থনীতি ২য় পত্র
২০. খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রি হলো- OMS.
২১. সরকার কৃষিপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারে- বাফার স্টকের মাধ্যমে।
২২. বাফার স্টকের মাধ্যমে- কৃষিপণ্যের ঊর্ধ্বগতি ও নিম্নগতি রোধ হয়।
২৩. ধানের জাতের একটি ক্যাটালগ তৈরি করেন– জে . পি. হেক্টর।
২৪. পোলট্রি খাতের খাদ্য হিসেবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়— ভুট্টা।
২৫. উচ্চ ফলনশীল ইরি ধানের বীজ উদ্ভাবিত হয়েছিল- ফিলিপাইনে।
২৬. হীরা, জাগরণ, আলোড়ন, জাতের হাইব্রিড ধান আমদানি করা হয় — চীন থেকে।
২৭. বাংলাদেশে চাহিদার তুলনায় কম উৎপাদন হয়— গম।
২৮. উচ্চ ফলনশীল ধানের বীজ উদ্ভাবিত হয় – ১৯৬০ সালে।
২৯. গবাদি পশুর কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে- সাভারে।
৩০. প্রথম চিংড়ি রপ্তানি করা হয় —১৯৭৬ সালে।
৩১. বাংলাদেশে মিঠা পানির চিংড়ি পাওয়া যায়- ২৪ প্রজাতির।
৩২. বাংলাদেশে সামুদ্রিক চিংড়ি পাওয়া যায়- ৩৬ প্রজাতির।
৩৩. বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ হচ্ছে– ৬ প্রজাতির।
৩৪. বাংলাদেশে সামাজিক বনায়ন কার্যক্রমের প্রাথমিক সূচনা হয় – ১৯৭৬ সালে।
৩৫ . প্রাতিষ্ঠানিক কৃষিঋণের উৎসকে ভাগ করা যায়- ২ ভাগে।
৩৬. কৃষি ঋণের উৎসকে প্রধানত ভাগ করা যায়- ২ ভাগে।
৩৭. উদ্দেশ্যের দিক থেকে কৃষিঋণকে ভাগ করা যায়- ৩ ভাগে।
৩৮. উৎপাদন ক্ষেত্রে সরাসরি প্রভাব বিস্তার করে— উৎপাদনশীল ঋণ।
৩৯. রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৮৭ সালে।
৪০. বাংলাদেশে কৃষিঋণের উপানুষ্ঠানিক উৎস— গ্রামীণ ব্যাংক।
৪১. কৃষি ঋণের অ-প্রাতিষ্ঠানিক উৎস– গ্রাম্য মহাজন।
৪২. সময়ের ভিত্তিতে কৃষিঋণ- ৩ প্রকার।
৪৩. কৃষকদের উপকরণ সহায়তা কার্ড বিতরণ করা হয়- ২০১০ সাল থেকে।
৪৪. বিএডিসির আওতায় পাট বীজ খামার আছে— ২টি।
৪৫. বিএডিসি সারা দেশে -২ টি আলু বীজ উৎপাদন খামার পরিচালনা করে।
৪৬. কৃষি উন্নয়নে সরকারের প্রক্রিয়াধীন কার্যক্রম— বীজ হিমাগার স্থাপন।
৪৭. বাংলাদেশ সরকার শস্য বহুমুখীকরণ কর্মসূচি গ্রহণ করে— ৯০ - এর দশকে।
৪৮. বাংলাদেশের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট— ১৯৬৭ সালে কাজ শুরু করে।
৪৯. কৃষি খামারে একটি মাত্র ফসল উৎপাদন করাকে বলে- মনোকালচার।
৫০. বাংলাদেশের ধানী জমিগুলোর অধিকাংশই মূলত— এক ফসলি।
৫১. ভূ - গর্ভস্থ সেচ পানি উত্তোলন করা যায়- ৪ টি পদ্ধতিতে।
৫২. কর্ণফুলী বহুমুখী প্রকল্প নির্মাণ করা হয়- ১৯৬২ সালে।
৫৩. বাংলাদেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প -তিস্তা বাঁধ প্রকল্প। ৫৪. বাংলাদেশে সরকারিভাবে ক্ষুদ্র সেচ প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়- ষাটের দশক থেকে।
৫৫. বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ – রাজশাহীতে।
৫৬. সামুদ্রিক অধ্যাদেশ ঘোষণা করেছে- ১৯৮৩ সালে।
৫৭. পরিবেশ দূষণের প্রাথমিক ফলাফল— উষ্ণতা বৃদ্ধি।
৫৮. বাংলাদেশ সরকার জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষণা করেছে —১৯৯২ সালে।
৫৯. সমুদ্রের লোনা পানি দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করেছে – ১০০ কি.মি. পর্যন্ত।
৬০. পরিবেশ দূষণের ফলে ঘটে— জলবায়ুর নেতিবাচক পরিবর্তন।
৬১. বৈশ্বিক উষ্ণতা দ্বারা প্রভাবিত -লবণাক্ততার হার বৃদ্ধি।
৬২. গত ১০০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়েছে— ১০-২৫ সে.মি.।
৬৩. 'বন নীতি' প্রণীত হয়— ১৯৯৪ সালে।
৬৪. সরকার 'মৎস্য সংরক্ষণ আইন' ঘোষণা করে- ১৯৫০ সালে।
৬৫. সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ার কারণ হলো— তাপমাত্রা বৃদ্ধি।
৬৬. ইট - পোড়ানোর আইন করা হয় – ১৯৮৯ সালে।
৬৭. প্রতিকূল পরিবেশে উদ্ভিদের খাপ খাইয়ে নেওয়াকে বলে -অভিযোজন।
৬৮. উদ্ভিদ পাতার আকৃতি হ্রাস করে প্রস্বেদন কমায়- খরা অবস্থায়।
৬৯. বাংলাদেশের তীব্র খরা হয়— চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা।
৭০. খরা অবস্থায় অভিযোজনের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো- খরা এড়ানো।
৭১. Bio - technology শব্দের অর্থ— জৈব প্রযুক্তি।
৭২. বায়োটেকনোলজিকে ভাগ করা যায়- ৩ ভাগে।
৭৩. জৈব প্রযুক্তির উদ্ভাবক— কার্ল এরেকি।
৭৪. কৃষিবিষয়ক তথ্য ও সেবা পাওয়া যায়- www.ais.gov.bd- এ।
৭৫. বিশ্বায়নের যুগে নতুন অর্থনীতি বিকাশে ভূমিকা রাখে— তথ্যপ্রযুক্তি।
৭৬. বিএডিসি এর ওয়েবসাইট হলো- www.badc.gov.bd.
৭৭ . উচ্চ ফলনশীল ইরি ধানের বীজ উদ্ভাবিত হয়ে ছিল— ফিলিপাইনে।
৭৮. উচ্চফলনশীল প্রযুক্তি যা- HYV প্রযুক্তি নামে পরিচিত।
৭৯. কৃষকরা আগাছা পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করেন— উইডার।
৮০. বর্তমানে উচ্চফলনশীল ধান চাষ করা হয় – ৭০ শতাংশ জমিতে।